গুলশানের শাহাবুদ্দিন মেডিকেলের মালিক মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক। রমনা-তেজগাঁ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ছিলেন।
জেকেজি’র সাবরিনা-আরিফ, রিজেন্টের শাহেদের মতো শাহাবুদ্দিনও করোনা নিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করেছে, জালিয়াতি করেছে, বাটপারি করেছে।
এই শাহাবুদ্দিনেরও বেগম জিয়াসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে ছবি আছে। বিএনপি’র যারা শাহাবুদ্দিনের বিপক্ষে রাজনীতি করে, তারাও তার বিপক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে না। শাহাবুদ্দিন-নামা মিডিয়াতেও ওইভাবে দেখা যাচ্ছে না! আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তো শাহাবুদ্দিন-খরা লেগেছে! অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, শাহাবুদ্দিন আমাদের নেতাকর্মীদেরও ভাসুর লাগে। তাই তার নাম মুখে নেয়া যাচ্ছে না!
উল্লেখ্য, এই শাহেদ-সাবরিনা-আরিফ বা শাহাবুদ্দিনদের বিরুদ্ধে আগে থেকে কোন গণমাধ্যম তাদের অপকর্ম নিয়ে কোন রিপোর্ট প্রকাশ করে নি! কোন সুশীলও তাদের সম্পর্কে আগাম কোন তথ্য-সংবলিত কলাম লেখেন নি! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কোন সেলিব্রেটি তাদের অপকর্মের চিত্র তুলে ধরে নি!
শেখ হাসিনা সরকার মানুষকে সেবা দিতে বদ্ধপরিকর। করোনাকালে মানুষের সেবা নিশ্চিত করতে সরকারই এইসব প্রতারকদের কঠোর হস্তে দমন করছে, গ্রেফতার করছে, সমূলে উৎপাটন করছে। আশা করি এবং বিশ্বাস করি, এই ধারা অব্যাহত থাকবে।
Mohammad a. Arafat
রাজনৈতিক বিশ্লেষক