নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
দেশে দুই কোটিরও বেশি কিডনি রোগী। এছাড়া দেশে প্রতি বছর ৩৫-৪০ হাজার মানুষের কিডনি সম্পূর্ণ বিকল হচ্ছে। আরও ১৫-২০ হাজার আকস্মিক কিডনি বিকল হয়। শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এ কথা জানান। কিডনি বিষয়ক বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কিডনি এওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটি (ক্যাম্পস) এই গোলটেবিলের আয়োজন করে।
বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ক্যাম্পসের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। তিনি বলেন, কিডনি রোগীরা দুর্যোগের সময় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। আমরা জানি কিডনি রোগের প্রাদুর্ভাব ব্যাপক। বিশ্বে ৮৫ কোটি লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশে দুই কোটিরও অধিক কিডনি রোগী। প্রতি বছর ৩৫-৪০ হাজার লোকের কিডনি সম্পূর্ণ বিকলের শিকার বাংলাদেশে। এদের বেঁচে থাকার জন্য ডায়ালাইসিস ও কিডনি সংযোজন প্রয়োজন।
4গোলটেবিল বৈঠকে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ইঞ্জিনিয়ার আলী আহাম্মেদ খান, স্থপতি ইকবাল হাবিব, বুয়েটের অধ্যাপক ড. মেহেদী আহমেদ আনসারী, কিডনি ফাউন্ডেশন সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন-উর-রশিদ, বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন চৌধুরী