নিজস্ব প্রতিবেদক: পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দেশব্যাপী তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে হাইকোর্ট ও দেশের অধস্তন আদালতে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য এসেছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গত ৯ মে ‘আদালত কর্তৃক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ ২০২০’ জারি করে সরকার। ফলে অডিও-ভিডিও বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে বিচারকাজ পরিচালনার সুযোগ তৈরি হয়। অধ্যাদেশের বিধান অনুসারে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে পৃথক প্রাকটিস নির্দেশনা (ব্যবহারিক দিকনির্দেশনা) প্রকাশ করা হয়। পর ১১ মে ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে আদালতে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়।
সোমবার হাইকোর্ট বিভাগের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির তথ্য, ১৬ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আদালত কর্তৃক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ এবং এই কোর্ট থেকে জারি করা প্রাকটিস ডাইরেকশন অনুসরণ করে ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ পরিচালনার জন্য প্রধান বিচারপতি বেঞ্চগুলো গঠন করেছেন। এতে ১৩টি পৃথক একক বেঞ্চের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারপতির নাম ও তাঁদের অধিক্ষেত্র উল্লেখ করা হয়েছে।