নিউজ ডেস্ক:
ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস হচ্ছে সূর্যের আলো বা রোদ। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট সরাসরি রোদে থাকলে শরীর পায় পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। শরীরে ভিটামিনের মাত্রা ঠিক না থাকলে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমে যায়। সমস্ত ভিটামিনই খুব জরুরি। তার মধ্যে ভিটামিন ডি অন্যতম। খাবার থেকেও স্বল্প পরিমাণে পেতে পারেন এই ভিটামিন।
ভিটামিন ডি-এর অভাবে হাড়ের অসুখ, পেশিতে ব্যথা, হাই প্রেশার হরমোনের সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও কোমরে ব্যথা, সারাদিন ক্লান্তি বোধ এগুলিও লেগেই থাকে। ভিটামিন ডি সূর্যের আলো থেকে পাওয়া যায়।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ভিটামিন ‘ডি’ জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে কীভাবে ভিটামিন ‘ডি’ গ্রহণ করবো।
গবেষকরা বলছেন, কিছু খাবার রয়েছে, যা থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে। আসুন জেনে নিই এমন কিছু খাবার সম্পর্কে-
বিভিন্ন ধরনের মাছ: বিভিন্ন মাছে রয়েছে ভিটামিন ডি। স্যালমন, সারদিনস, টুনা, ম্যাককেরেলে পাবেন ভিটামিন ডি। দৈনিক ভিটামিন ডির চাহিদার ৫০ শতাংশ পূরণ হতে পারে একটি টুনা মাছের স্যান্ডউইচ বা তিন আউন্স ওজনের একটি স্যালমান মাছের টুকরো থেকে।
মাশরুম: মাশরুমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। এই মাশরুমে রয়েছে ভিটামিন ডি। পরটোবেললো মাশরুম সূর্যের আলোয় বড় হয়, এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি। নিয়মিত মাশরুম খেতে পারেন।
কমলার জুস: ভিটামিন ডির জন্য ভালো ব্র্যান্ডের জুসও খেতে পারেন। তবে খাওয়ার আগে প্যাকেটের গায়ে দেখে নিন, কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি।
ডিম: ডিমে অল্প পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরলে ভুগছেন তাদের ডিমের কুসুম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।
গরুর মাংস: গরুর লিভারে রয়েছে ভিটামিন ডি।
১০০ গ্রাম মাশরুম থেকে মেলে বেশ খানিকটা ভিটামিন ডি।
ভিটামিন ডি পেতে স্যামন মাছ রাখুন খাদ্য তালিকায়
চিংড়ি থেকেও পাওয়া যায় ভিটামিন ডি।
কুসুমসহ ডিম থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি।
চিজ বা পনির রাখুন খাদ্য তালিকায়। বেশ খানিকটা ভিটামিন ডি পাবে দেহ।
ননীযুক্ত এক কাপ দুধ থেকেও পাওয়া যাবে ভিটামিন ডি।
দই খেতে পারেন রোজ। এছাড়া দুধ থেকে ভিটামিন ডি পেতে পারেন।