ঢাকা , বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৮ শতাংশ দর কমেছে ইসলামী ব্যাংকের

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটঃ ০৪:৩৮:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৯২২ বার পঠিত

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির গত সপ্তাহ শেষে শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহ শেষে ব্যাংকটির সমাপনী শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৬ টাকা ৮০ পয়সা, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৬১ টাকা ৫০ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

 

আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২৪ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৩ পয়সা। এ বছরের ৩০ জুন শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৬ পয়সায়।

 

সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল ব্যাংকটি। ঘোষিত এ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে ব্যাংকটি। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৫ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ২৪ পয়সায়।

 

২০২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়াহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা।

 

২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৯৮ পয়সা। ২০২১ হিসাব বছর শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪০ টাকা ৮২ পয়সায়। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩৮ টাকা ৮৯ পয়সা।

 

২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। তার আগে ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ হিসাব বছরেও ১০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংকটির পর্ষদ। ২০১৫ সালে ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

ব্যাংকটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ত্রিপল এ’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।

অর্থআদালতডটকম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া অন্য কোথাও ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।

৮ শতাংশ দর কমেছে ইসলামী ব্যাংকের

আপডেটঃ ০৪:৩৮:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির গত সপ্তাহ শেষে শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহ শেষে ব্যাংকটির সমাপনী শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৬ টাকা ৮০ পয়সা, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৬১ টাকা ৫০ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

 

আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২৪ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৩ পয়সা। এ বছরের ৩০ জুন শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৬ পয়সায়।

 

সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল ব্যাংকটি। ঘোষিত এ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে ব্যাংকটি। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৫ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ২৪ পয়সায়।

 

২০২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়াহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা।

 

২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৯৮ পয়সা। ২০২১ হিসাব বছর শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪০ টাকা ৮২ পয়সায়। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩৮ টাকা ৮৯ পয়সা।

 

২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। তার আগে ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ হিসাব বছরেও ১০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংকটির পর্ষদ। ২০১৫ সালে ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

ব্যাংকটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ত্রিপল এ’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।