ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবারের বিশ্ব ইজতেমা নির্বাচনের পরে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটঃ ০৫:১৪:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৭০৬ বার পঠিত

তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনার করে নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

 

আজ রোববার (০২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

 

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, জুবায়ের ও সা’দপন্থিদের সঙ্গে আলোচনা করে ইজতেমার তারিখ ঠিক করা হবে। নির্বাচনের পর সুবিধাজনক সময়ে তারিখ নির্ধারিত হবে।

 

তিনি বলেন, যেহেতু সামনে নির্বাচন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচন নিয়ে এখন ব্যস্ত। নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। ইজতেমা করতে গেলে অনেক মানুষের সমাগম, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জড়িত থাকার বিষয় আছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ইজতেমা হবে নির্বাচনের পর।

 

খালিদ হোসেন আরও বলেন, নির্বাচনের আগে এত বড় একটা সমাবেশ, যেখানে বিদেশি মেহমানরাও থাকেন। এই ঝুঁকিটা সরকারের জন্য নেওয়া উচিত হবে না মনে করে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

 

তিনি বলেন, নির্বাচন যদি ফেব্রুয়ারির প্রথম ১৫ দিনের মধ্যে হয়, এরপর রমজানে তো আর হচ্ছে না, হয়তো রমজানের পর (ইজতেমা) হবে।

 

বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি উপস্থিত ছিলেন।

অর্থআদালতডটকম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া অন্য কোথাও ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।

এবারের বিশ্ব ইজতেমা নির্বাচনের পরে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

আপডেটঃ ০৫:১৪:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনার করে নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

 

আজ রোববার (০২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

 

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, জুবায়ের ও সা’দপন্থিদের সঙ্গে আলোচনা করে ইজতেমার তারিখ ঠিক করা হবে। নির্বাচনের পর সুবিধাজনক সময়ে তারিখ নির্ধারিত হবে।

 

তিনি বলেন, যেহেতু সামনে নির্বাচন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচন নিয়ে এখন ব্যস্ত। নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। ইজতেমা করতে গেলে অনেক মানুষের সমাগম, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জড়িত থাকার বিষয় আছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ইজতেমা হবে নির্বাচনের পর।

 

খালিদ হোসেন আরও বলেন, নির্বাচনের আগে এত বড় একটা সমাবেশ, যেখানে বিদেশি মেহমানরাও থাকেন। এই ঝুঁকিটা সরকারের জন্য নেওয়া উচিত হবে না মনে করে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

 

তিনি বলেন, নির্বাচন যদি ফেব্রুয়ারির প্রথম ১৫ দিনের মধ্যে হয়, এরপর রমজানে তো আর হচ্ছে না, হয়তো রমজানের পর (ইজতেমা) হবে।

 

বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি উপস্থিত ছিলেন।