ঢাকা , বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিয়ন্ত্রণে আসেনি লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল, আগুনের নতুন শঙ্কা

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটঃ ০৬:২২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৫১৩ বার পঠিত

এক সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। উল্টো ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাসে নতুন করে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। আগুনের ভয়াবহতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার শহরটিতে জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট।

 

আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।আবারও আগুন জ্বলে ওঠার যে আশঙ্কা করা হচ্ছে তা মোকাবেলায় জরুরী প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র।

 

গত মঙ্গলবার আগুনের সূত্রপাতের পর লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়িয়ে পরা ছয়টি দাবানলের মধ্যে এখনও সক্রিয় রয়েছে তিনটি। এর মধ্যে শহরের পশ্চিম অংশে প্যালিসেইডস ও পূর্বে এটন দাবানলের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। ভয়াবহ প্যালিসেইডস দাবানল মাত্র ১৩ শতাংশ এবং এটন দাবানল নিয়ন্ত্রণে এসেছে ২৭ শতাংশ। দাবানলে অন্তত ২৪ জন মারা গেছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ২৩ জন।

 

চলমান দাবানলে এখন পর্যন্ত ১২ হাজারের বেশি বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। দাবানলে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

অর্থআদালতডটকম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া অন্য কোথাও ব্যবহার করা যাবে না।

error: Content is protected !!

নিয়ন্ত্রণে আসেনি লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল, আগুনের নতুন শঙ্কা

আপডেটঃ ০৬:২২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

এক সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। উল্টো ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাসে নতুন করে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। আগুনের ভয়াবহতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার শহরটিতে জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট।

 

আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।আবারও আগুন জ্বলে ওঠার যে আশঙ্কা করা হচ্ছে তা মোকাবেলায় জরুরী প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র।

 

গত মঙ্গলবার আগুনের সূত্রপাতের পর লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়িয়ে পরা ছয়টি দাবানলের মধ্যে এখনও সক্রিয় রয়েছে তিনটি। এর মধ্যে শহরের পশ্চিম অংশে প্যালিসেইডস ও পূর্বে এটন দাবানলের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। ভয়াবহ প্যালিসেইডস দাবানল মাত্র ১৩ শতাংশ এবং এটন দাবানল নিয়ন্ত্রণে এসেছে ২৭ শতাংশ। দাবানলে অন্তত ২৪ জন মারা গেছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ২৩ জন।

 

চলমান দাবানলে এখন পর্যন্ত ১২ হাজারের বেশি বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। দাবানলে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।