ঢাকা , বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৫ জন মিলে ধর্ষণের পর হত্যা, লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটঃ ০৫:১৪:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৫১১ বার পঠিত

রাজধানীতে হাত-পা বেঁধে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া এক কিশোরীকে। পরে মরদেহ ফেলে দেয়া হয় হাতিরঝিলে। এ ঘটনায় জড়িত রবিন ও রাব্বি মৃধা নামের দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত আরও তিনজনকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

 

আজ সোমবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, কিশোরীকে ফাঁদে ফেলে ১৬ জানুয়ারি দুপুরে মহাখালীর বাসায় নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর তাকে বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলা দেয়া হয় হাতিরঝিলে।

 

আসামিরা পরে মরদেহ বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলে দেন হাতিরঝিলে। তাদের দেয়া তথ্যে হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

অন্যদিকে ঘটনার দিন মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন তার বাবা। ২৭ তারিখের ওই ডায়েরির সূত্র ধরে তদন্তে নামে পুলিশ। কিশোরীটির মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন ও রাব্বি মৃধাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পাঁচ জন মিলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে।

 

দ্রুতই এ ঘটনায় বাকি তিন অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন উত্তরার ডিসি রওনক জাহান।

অর্থআদালতডটকম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া অন্য কোথাও ব্যবহার করা যাবে না।

error: Content is protected !!

৫ জন মিলে ধর্ষণের পর হত্যা, লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে

আপডেটঃ ০৫:১৪:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রাজধানীতে হাত-পা বেঁধে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া এক কিশোরীকে। পরে মরদেহ ফেলে দেয়া হয় হাতিরঝিলে। এ ঘটনায় জড়িত রবিন ও রাব্বি মৃধা নামের দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত আরও তিনজনকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

 

আজ সোমবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, কিশোরীকে ফাঁদে ফেলে ১৬ জানুয়ারি দুপুরে মহাখালীর বাসায় নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর তাকে বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলা দেয়া হয় হাতিরঝিলে।

 

আসামিরা পরে মরদেহ বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলে দেন হাতিরঝিলে। তাদের দেয়া তথ্যে হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

অন্যদিকে ঘটনার দিন মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন তার বাবা। ২৭ তারিখের ওই ডায়েরির সূত্র ধরে তদন্তে নামে পুলিশ। কিশোরীটির মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন ও রাব্বি মৃধাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পাঁচ জন মিলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে।

 

দ্রুতই এ ঘটনায় বাকি তিন অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন উত্তরার ডিসি রওনক জাহান।