ঢাকা , সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সারাহ কিডনিগ্রহীতা অপর নারীও মারা গেছেন

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটঃ ১২:৪৬:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৫৬০ বার পঠিত

সারাহ ইসলামের কিডনিগ্রহীতা অপর নারীও মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শামীমা আক্তার (৩৪) নামে ওই নারীর মৃত্যু হয়। এ নিয়ে সারাহ ইসলামের কিডনিগ্রহীতা দুজনই মারা গেলেন।

 

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত ৯টার দিকে শামীমা মারা যান।২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি বিএসএমএমইউর আইসিইউতে ‘ব্রেন ডেথ’ ঘোষিত সারাহর দুটি কিডনি ও দুটি কর্নিয়া চারজন মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়।

 

বিএসএমএমইউতে শামীমার শরীরে একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়। বাকি কিডনিটি হাসিনা আক্তার নামের অন্য এক রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয় বেসরকারি কিডনি ফাউন্ডেশনে।

 

এর আগে দেশে মৃত ঘোষিত কোনো ব্যক্তির অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়নি।তবে কিডনি প্রতিস্থাপনের আট মাসের মাথায় কিডনি ফাউন্ডেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসিনা মারা যান। আর এক বছর তিন মাসের কম সময়ের মাথায় মারা গেলেন শামীমা।

 

হাসিনা মারা যাওয়ার পর প্রথম আলোর এক অনুসন্ধানে জানা যায়, দুই নারীর দেহে প্রতিস্থাপন করা দুটি কিডনিতেই ত্রুটি ছিল। কিডনিগ্রহীতা দুই নারী বা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এই ত্রুটির কথা জানতেন না।

অর্থআদালতডটকম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া অন্য কোথাও ব্যবহার করা যাবে না।

error: Content is protected !!

সারাহ কিডনিগ্রহীতা অপর নারীও মারা গেছেন

আপডেটঃ ১২:৪৬:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

সারাহ ইসলামের কিডনিগ্রহীতা অপর নারীও মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শামীমা আক্তার (৩৪) নামে ওই নারীর মৃত্যু হয়। এ নিয়ে সারাহ ইসলামের কিডনিগ্রহীতা দুজনই মারা গেলেন।

 

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত ৯টার দিকে শামীমা মারা যান।২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি বিএসএমএমইউর আইসিইউতে ‘ব্রেন ডেথ’ ঘোষিত সারাহর দুটি কিডনি ও দুটি কর্নিয়া চারজন মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়।

 

বিএসএমএমইউতে শামীমার শরীরে একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়। বাকি কিডনিটি হাসিনা আক্তার নামের অন্য এক রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয় বেসরকারি কিডনি ফাউন্ডেশনে।

 

এর আগে দেশে মৃত ঘোষিত কোনো ব্যক্তির অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়নি।তবে কিডনি প্রতিস্থাপনের আট মাসের মাথায় কিডনি ফাউন্ডেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসিনা মারা যান। আর এক বছর তিন মাসের কম সময়ের মাথায় মারা গেলেন শামীমা।

 

হাসিনা মারা যাওয়ার পর প্রথম আলোর এক অনুসন্ধানে জানা যায়, দুই নারীর দেহে প্রতিস্থাপন করা দুটি কিডনিতেই ত্রুটি ছিল। কিডনিগ্রহীতা দুই নারী বা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এই ত্রুটির কথা জানতেন না।